বিশেষ প্রতিবেদক:
টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ৬নাম্বার ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার শাহ আলম ও প্রদীপের দালাল খ্যাত তার ছোট ভাই শহীদ উল্লাহ আবারো বেপরোয়া ভাবে ইয়াবা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।
ইতোপূর্বে তাদের ইয়াবা বানিজ্য নিয়ে গণমাধ্যমে একাধিবার রিপোর্ট ওঠেছে,এরপরেও তারা কৌশলে ধরাছোঁয়ার বাহিরে থেকে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে রমরমা ইয়াবা বানিজ্য চালিয়ে য়াওয়ায় জনমনে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে।একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে কিভাবে ইয়াবা ব্যবসা করে?এমন প্রশ্ন সাধারণ মানুষের।তাদের কাছে মানুষের সেবার চেয়ে ক্ষমতা দখল করে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাওয়াটাই মূখ্য বিষয় বলে মনে করছেন স্থানীয জনগন।শাহ আলম মেম্বার অনেক আগেও কয়েকবার ইয়াবা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে কারাভোগ করেছে।কিছুদিন পরে জামিনে বের হয়ে আবারো মেম্বারের ক্ষমতা ব্যবহার করে আবারো ইয়াবা ব্যবসা শুরু করে দেয় বলে জানান,স্থানীয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৬ নাম্বার ওয়ার্ডের একাধিক লোকজন।টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপের সাথে শাহ আলম মেম্বারের ছোট ভাই শহীদ উল্লাহ’র ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকায়,তখন ইয়াবা ব্যবসায়ীরা পলাতক থাকলেও, তারা দুইভাই দ্বিধাহীন ভাবে ভয়ভীতি ছাড়া মরণ নেশা ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে এখন কোটিপতিদের কারাতে তাদের নাম চলে এসেছে। প্রদীপে অন্যতম সহযোগী শহীদুল্লাহ ছাত্রলীগের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে তার ভাই মেম্বারের ইয়াবা ব্যবসার রক্ষাণাবেক্ষন করেছে এবং তারা দুই ভাই দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যবসার সাথে জড়িত থেকে একজন জনপ্রতিনিধি ও আরেকজন ইয়াবা ব্যবসার সহযোগী হওয়ায় ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে।আগামী নির্বাচনে সৎ লোকদের কাছে টেনে সমাজকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে এসব ইয়াবা কারবারীদের বয়কট করা জরুরী জানিয়েছেন স্থানীয় জনগোষ্ঠী।