মাওঃ হাফেজ শরীফুল ইসলাম::
সুরা কাহাফ পড়তে ভুলবেন না কিন্তু,
যদিও সূরাটি একটু বড়, তথাপি নেকির বিবেচনায় তা আকাশচুম্বী।
তাই কষ্ট হলেও পুরো সূরাটি যেন প্রতি জুম্মাবার আমরা আমল করতে পারি।
ইন শা আল্লাহ্
কী হতে যাচ্ছে, আমরা কেউই জানি না।
সাধ্যানুযায়ী নেক ‘আমল করতে থাকুন।
এগুলোই কবরের সম্বল, আখিরাতের দীর্ঘ রাস্তার একমাত্র পাথেয়।আবু সাঈদ খুদরী (রা.) বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ পড়বে তার জন্য এক জুমা থেকে আরেক জুমা পর্যন্ত আলো বিচ্ছুরিত হবে।
( মুসতাদারেক হাকিম, ২/৩৯৯, বায়হাকী, ৩/২৪৯, ফয়জুল ক্বাদীর,৬/১৯৮)
ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহফ পাঠ করবে,
তার পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দিবে এবং বিগত জুমা থেকে এ জুমা পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। (আত তারগীব ওয়া তারহীব, ১/২৯৮)
আরবি দিন ও তারিখ সূর্যাস্তের পর শুরু হয় তাই বৃহঃপতিবার মাগরিবের পর থেকে শুক্রবার মাগরিব পর্যন্ত আমরা সুরা কাহাফ পড়ার সময় পাবো।
পুরোটা একবারে পড়তে কষ্ট হলে/না পারলে ২ বা ৩ বারেও পড়তে পারেন।
এতে সমান নেকি হাসিল হবে! ইন শা আল্লাহ।