সে এক নিশাচরী, যার প্রতি ভোর হয় পূ্র্বাহ্ণের শেষে,
দিনের বাকি সময় পার হয় তাঁর চোখের অপলকে মেশে।
মিষ্টি আলপথও তাকে দেখে হাসে রোজ,
পথচারীরাও থমকে থমকে চলে ভুলে দুপুরের ভোজ।
হঠাৎ এক রোববারে,নিলয়ের ছলছল চোখ পায় কিছুটা স্বস্তি,
নৃতনের চেয়ে নৃতন লাগে;গড়ে তার ভালোবাসার নিষ্পাপ অস্তি।
পথিমধ্যে খানিকটা থেমে যায় দুচোখ,
সে কি, পাষান যে সেই মিষ্টি মুখ!
বেগুনি,হলদে,লাল চুড়িমালা তাঁর দুহাত জুড়ে,
তা দেখে প্রাক্তনের কথা; কার না হৃদয় পুড়ে।
তবুও,
তাঁর বেনুকার প্রতিধ্বনি যে আজো বাজে এই পথে,
যে পথে সে নিতি কথার কাকলি ছড়াতো পুষ্পরথে।
এই পথে সেতো আসবেনা আর,বাজবেনা কোনো বাঁশি,
গাইবেনা আর সেই মধুর গীতি,স্মৃতি-মাখা রেখে চলে গেছে ভাসি।
সাখাওয়াত হোসেন তুহিন
অনার্স প্রথম বর্ষ
বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।